শিশুর বিকাশে,একজন শিশুর মস্তিষ্কের ৯০ শতাংশেরও বেশি অংশ গঠিত হয় তার ভূমিষ্ঠ হওয়ার 1000 দিনের মধ্যে। শিশুর বিকাশ কে অনেকে ৭ টি স্তরে বিভাজিত করেছেন আবার অনেকে ৪ টি স্তরে বিভাজিত করেছেন সেগুলো
বই পড়লে নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি পায় নিজেকে আরও জানার স্পৃহা জাগে নিজের মধ্যে নতুন নতুন আবিস্কারের স্বপ্ন খেলা করে।মায়ের নাড়ী ছেড়া ধনের প্রথম শিক্ষক, দুনিয়ায় একমাত্র মা ই এই কাজটা করতে পারেন বা করেন ও ও আ আ দিয়ে যার শুরু।
মনোবিদ জাস্টিন পিকুনাস জীবন বিকাশের ধারাকে বয়স অনুযায়ী দশটি স্তরে ভাগ করেছেন।
👉প্রাক্ জন্মস্তর গর্ভসঞ্চারের পর থেকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্ব মুহূর্ত সময়কালকে প্রাক্ জন্মস্তর বলা হয়।
👉 সদ্যোজাত স্তর , জন্ম থেকে প্রথম চার সপ্তাহ,
👉 প্রারম্ভিক শৈশব, ১ মাস থেকে দেড় বছর ।
👉 প্রান্তীয় শৈশব, দেড় বছর থেকে আড়াই বছর ।
👉 প্রারম্ভিক বাল্য, আড়াই বছর থেকে পাঁচ বছর।
👉 মধ্য বাল্য, ৫ বছর থেকে ৯ বছর,
👉 প্রান্তীয় বাল্য ৯ বছর থেকে১২বছর,
👉 বয়ঃসন্ধিকাল ১২ বছর থেকে ২১ বছর,
👉 প্রাপ্তবয়স্ক স্তর ২১ বছর থেকে ৭০ বছর।,
👉 বার্ধক্য স্তর ৭০ বছরের ঊর্ধ্বে।
আর্নেস্ট জোনস্- এর মতে জীবন বিকাশের স্তর চারটি।
👉শৈশবকাল, শিশুর জন্ম থেকে শুরু করে ৫ বছর,
👉বাল্যকাল , ৫ বছর থেকে ১২ বছর,কৈশোর বা বয়ঃসন্ধিকাল,
👉প্রাপ্তবয়স্ক কাল ১৮ বছর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত।
রুশোর মতে- জীবন বিকাশের স্তর চারটি –
👉 প্রাক্ কৈশোর ১২ থেকে ১৫ বছর,
শিশুর বিকাশ একটা জীব জাগতিক মিথস্ক্রীয়া। যার সমাধান একমাত্র পরিবার ছাড়া কেউ দিতে পারবে না।পারার কথা নয়। কেননা শিশু কেন খায় না বা খেতে চায় না। শিশু কেন বোঝে না বা বুঝতে চায় না। শিশুর শারিরীক বাড়ন্তর ধাপ কি ঠিক আছে না কি শিশু বাড়ছে না। শিশুর বেড়ে ওঠা বিকাশের স্তর নিয়ে অনেকে গবেষনা করেছেন,শিশুকে যদি প্যারেন্টিং বা কাউন্সেলিং এর আওতায় আনা যায় বা তার সফল বাস্তবায়ন চোখে দেখা যাবে বা দেখা যায়। বিকাশের সকল স্তরে শিশুর বিকাশে খেলাধুলার প্রভাব সম্পর্কে বিভিন্ন গবেষণা এবং পরিসংখ্যান প্রকাশিত হয়েছে। এই পরিসংখ্যানগুলি খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং আবেগিক বিকাশে কীভাবে প্রভাব ফেলতে পারে তা বোঝাতে সহায়ক। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান তুলে ধরা হলো:
🔰জার্নাল অব পেডিয়াট্রিক্স , এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, খেলাধুলায় নিয়মিত অংশগ্রহণকারী শিশুরা স্থূলতার ঝুঁকি প্রায় ৩০% কমিয়ে আনতে সক্ষম।
🔰সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন , এর মতে, যারা প্রতিদিন অন্তত ৬০ মিনিট শারীরিক কার্যকলাপে অংশ নেয়, তাদের শারীরিক স্বাস্থ্য এবং শক্তি বৃদ্ধি পায়।
🔰আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব পেডিয়াট্রিক্স,এর মতে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শিশুর হাড়ের ঘনত্ব প্রায় ২০% বৃদ্ধি করতে পারে।
🔰ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ স্কুল পড়ুয়া শিশুদের শিক্ষাগত পারফরম্যান্স ১৫% পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে।
🔰ফিজিকাল একটিভিটি অ্যান্ড নিউরোসায়েন্স গবেষণায় দেখা গেছে, শারীরিক কার্যকলাপ শিশুদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি করে, যা শিক্ষায় ভাল পারফরম্যান্সে সহায়ক।
🔰আমেরিকান সাইকোলজিকাল অ্যাসোসিয়েশন এর মতে, খেলাধুলায় নিয়মিত অংশগ্রহণকারী শিশুরা ২৫% বেশি সামাজিক এবং সহযোগিতামূলক আচরণ প্রদর্শন করে।
🔰জার্নাল অব স্পোর্টস সাইকোলজি এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, খেলাধুলায় অংশগ্রহণ শিশুদের আত্মবিশ্বাস প্রায় ২০% পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে।
🔰ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স ফর ইয়ুথ স্পোর্টস এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত খেলাধুলায় অংশ নেয়, তাদের আবেগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা প্রায় ৩০% বেশি।
🔰ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন এর মতে, শিশুদের সার্বিক বিকাশে নিয়মিত খেলাধুলার ভূমিকা প্রায় ৪০% পর্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
🔰হাভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথ এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ছোটবেলা থেকে নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপে অংশ নেয়, তাদের জীবনের পরবর্তী ধাপে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি প্রায় ৫০% পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।
🔰আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন এর মতে, প্রতিদিন কমপক্ষে ৬০ মিনিট শারীরিক কার্যকলাপ শিশুদের কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়ক এবং ভবিষ্যতে হৃদরোগের ঝুঁকি ২৫% কমাতে পারে।
🔰ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর স্পোর্ট অ্যান্ড ফিজিকাল এডুকেশন এর গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব শিশু প্রতিদিন ৬০ মিনিট বা তার বেশি সময় ব্যায়াম করে, তাদের শারীরিক ফিটনেস লেভেল ২০% বেশি।
🔰ফ্রন্টিয়ার্স ইন সাইকোলজি এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগ ক্ষমতা প্রায় ২৫% বৃদ্ধি করে।
🔰ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েস এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন শারীরিক কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করে, তাদের শিক্ষাগত স্কোর প্রায় ১০% বেশি।
🔰জার্নাল অব এডুকেশনাল সাইকোলজি এর গবেষণায় দেখা গেছে, খেলাধুলায় নিয়মিত অংশগ্রহণকারী শিশুরা ৩০% বেশি দক্ষতার সাথে কোনফ্লিক্ট সমাধান করতে পারে।
🔰ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, শারীরিক কার্যকলাপ স্ট্রেস এবং উদ্বেগ প্রায় ২০% কমাতে সহায়ক।
🔰ন্যাশনাল সেন্টার ফর এডুকেশন স্ট্যাটিস্টিক্স এর মতে, যারা নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপে অংশ নেয়, তাদের স্কুলে উপস্থিতির হার প্রায় ১০% বেশি।
🔰ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস এর গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত খেলাধুলায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের হাই স্কুল এবং কলেজ গ্র্যাজুয়েশন রেট প্রায় ১৫% বেশি।
🔰জার্নাল অব অ্যাডোলেসেন্ট হেলথ এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা টিম স্পোর্টসে অংশ নেয় তাদের সামাজিক দক্ষতা এবং সহযোগিতার গুণাবলি প্রায় ২০% বেশি, অন্যদিকে যারা ইন্ডিভিজুয়াল স্পোর্টসে অংশ নেয় তাদের আত্মবিশ্বাস এবং স্বতন্ত্র দক্ষতা প্রায় ১৫% বেশি।
🔰একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে ৫ দিন ৩০ মিনিট করে খেলাধুলায় অংশ নেয়, তাদের গণিত পরীক্ষায় ফলাফল ১৫% উন্নত হয়।
🔰একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ছোটবেলা থেকে নিয়মিত খেলাধুলায় অংশ নেয়, তাদের ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখার সম্ভাবনা ৭৫% বেশি।
🔰ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেলথ এর মতে, ৩-৫ বছর বয়সের শিশুদের জন্য প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা বা তার বেশি শারীরিক কার্যকলাপ তাদের মোটর স্কিল এবং শারীরিক বিকাশে সাহায্য করে।
🔰আমেরিকান কাউন্সিল অন এক্সারসাইজ এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত খেলাধুলায় অংশগ্রহণকারী শিশুদের ২০% বেশি ফ্লেক্সিবিলিটি এবং ব্যালেন্স থাকে।
🔰ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া এর গবেষণায় দেখা গেছে, শারীরিক কার্যকলাপ শিশুদের ক্রিটিকাল থিংকিং এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা ১৭% পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে।
🔰ইউনিভার্সিটি অব কানসাস এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে, তাদের একাডেমিক পারফরম্যান্স প্রায় ১১% বেশি।
🔰ন্যাশনাল সায়েন্টিফিক কাউন্সিল অন দ্য ডেভেলপিং চাইল্ড এর মতে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শিশুর ইমোশনাল রেজিলিয়েন্স প্রায় ২৫% বৃদ্ধি করতে পারে।
🔰জার্নাল অব চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা টিম স্পোর্টসে অংশ নেয়, তাদের সমবয়সীদের সাথে সম্পর্কের মান ৩০% পর্যন্ত উন্নত হয়।
🔰ন্যাশনাল হার্ট, লাং, অ্যান্ড ব্লাড ইনস্টিটিউট এর মতে, যারা নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপে অংশ নেয়, তাদের ব্লাড প্রেসার এবং কোলেস্টেরল লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং প্রায় ২০% কমে।
🔰আমেরিকান কলেজ অফ স্পোর্টস মেডিসিন এর গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত খেলাধুলা শিশুদের ইমিউন সিস্টেমকে ২৫% পর্যন্ত শক্তিশালী করে।
🔰ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ছোটবেলা থেকে নিয়মিত খেলাধুলায় অংশ নেয়, তাদের পেশাগত জীবনে কর্মক্ষমতা প্রায় ১৫% বেশি।
🔰মায়ো ক্লিনিক এর মতে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ ভবিষ্যতে মানসিক স্বাস্থ্যের ঝুঁকি ৩০% পর্যন্ত কমাতে সহায়ক।
🔰ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব অ্যাকুয়াটিক রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন এর মতে, সাঁতার শিশুদের শরীরের সব পেশী ব্যবহারে সহায়ক এবং তাদের শারীরিক ফিটনেস ২৫% পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারে।
🔰ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান এর গবেষণায় দেখা গেছে, যোগব্যায়াম শিশুদের মানসিক শান্তি ও সংবেদনশীল নিয়ন্ত্রণে ২০% পর্যন্ত সহায়ক।
🔰জার্নাল অব স্পোর্টস মেডিসিন এর গবেষণায় দেখা গেছে, দৌড়ানো শিশুদের কার্ডিওভাসকুলার ফিটনেস প্রায় ২৫% বৃদ্ধি করতে পারে।
ই🔰উনিভার্সিটি অব ডেনমার্ক এর গবেষণায় দেখা গেছে, সাইকেল চালানো শিশুর শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রায় ২০% ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
🔰হাভার্ড মেডিক্যাল স্কুল এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে, তাদের একাগ্রতা এবং ফোকাসের ক্ষমতা প্রায় ২০% বৃদ্ধি পায়।
🔰ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব এডুকেশন এর মতে, শারীরিক কার্যকলাপ শিশুর সৃজনশীলতা এবং কল্পনাশক্তি প্রায় ২৫% পর্যন্ত উন্নত করে।
🔰ইমোশন রিসার্চ ল্যাবরেটরি এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা টিম স্পোর্টসে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে, তাদের ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স প্রায় ৩৫% বেশি।
🔰অস্ট্রেলিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফ্যামিলি স্টাডিজ এর গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত খেলাধুলা অংশগ্রহণকারী শিশুরা সমবয়সীদের সাথে ২৮% বেশি সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে।
🔰ইউনিভার্সিটি অব টোকিও এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত খেলাধুলা করে, তাদের মেটাবলিজম রেট প্রায় ১৫% বেশি।
🔰অ্যামেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এর মতে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ স্ট্রেস এবং উদ্বেগ প্রায় ৩০% কমাতে সহায়ক।
🔰ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড এর গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ছোটবেলা থেকে নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপে অংশ নেয়, তাদের কর্মক্ষেত্রে সফল হওয়ার হার প্রায় ২০% বেশি।
🔰মেন্টাল হেলথ ফাউন্ডেশন এর মতে, নিয়মিত খেলাধুলা এবং শারীরিক কার্যকলাপ মেজাজ উন্নত করতে এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে ৪০% পর্যন্ত উন্নত করতে সহায়ক।
👬স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে স্কুলে প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘণ্টা খেলাধুলার সময় বরাদ্দ করা হয়, যা তাদের শিক্ষাগত এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
👬নিউজিল্যান্ডে স্কুলে খেলাধুলার বাধ্যতামূলক প্রোগ্রাম শিশুদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রায় ৩০% ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
👬ফিনল্যান্ডে শিশুদের স্কুলে প্রতি ৪৫ মিনিট পড়াশোনার পর ১৫ মিনিট খেলার সময় দেওয়া হয়, যা তাদের শিক্ষাগত পারফরম্যান্স এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
👬জাপানে কুরোশিও প্রোগ্রামে শিশুরা প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট শারীরিক কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করে, যা তাদের একাডেমিক এবং সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধি করে।
খেলাধুলা শুধুমাত্র শিশুর শারীরিক বিকাশেই নয়, বরং মানসিক, সামাজিক এবং আবেগিক বিকাশেও অপরিসীম ভূমিকা পালন করে। পিতামাতাদের উচিত তাদের সন্তানদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা এবং এর জন্য যথাযথ সুযোগ তৈরি করা এবং সমর্থন প্রদান করা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন